ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে - রাতে ডালিম খেলে কি হয়
এই পোস্টে আমরা ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে - রাতে ডালিম খেলে কি হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। বাংলাদেশের অতি পরিচিত একটি ফল ডালিম। ডালিম শরীরের জন্য কতটা উপকারি আমরা হয়তো অনেকে জানি না। ডালিমে রয়েছে ফাইবার, আয়রন, পটাসিয়াম, জিঙ্ক, ভিটামিন ( কে, সি, বি )। ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে - রাতে ডালিম খেলে কি হয় তা জানতে এই প্রবন্ধটি পড়ুন।
একে অনেকে আনার বা বেদানা বলে থাকে। একে স্বর্গের ফল হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়। এই বেদানার দানা গুলো কাঁচা অবস্থায় সাদা থাকে। যখন এটি পাঁকে তখন লাল বর্ণ ধারণ করে। দেখতে হীরা বা মুক্তার মতো লাগে। এই ডালিমের রয়েছে অসংখ্য পুষ্টিগুণ। চলুন তাহলে আর দেরি না করে ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে - রাতে ডালিম খেলে কি হয় তা জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ- ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে
- বেদানার উপকারিতা ও অপকারিতা | বেদানা খাওয়ার উপকারিতা
- রোজ বেদানা খেলে কি হয়?
- ডালিম খেলে কি গ্যাস হয়
- ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে
- ডালিম খাওয়ার সঠিক সময়
- রাতে ডালিম খেলে কি হয় | রাতে বেদানা খেলে কি হয়
- খালি পেটে বেদানা খেলে কি হয়
- লেখকের মন্তব্য
বেদানার উপকারিতা ও অপকারিতা | বেদানা খাওয়ার উপকারিতা
দেহ ও মন সতেজ রাখতে পুষ্টিকর ফল এর কোন বিকল্প নেই। বেদানায় এমন সব পুষ্টিগুণ রয়েছে যা আপনার দেহের প্রতিটি কোষ, শিরা, উপশিরার কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়। এতে তার শরীর থাকে চাঙ্গা। দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোন ধরণের রোগ সহজে দেহে আক্রমণ করতে পারে না। ছোট-বড় যেকোন বয়সের মানুষ এই ফল খেতে পছন্দ করে। বছরজুড়ে এই ফল বাজারে পাওয়া যায়। চলুন তাহলে আর দেরি না করে বেদানার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।
বেদানার উপকারিতা
ব্রেইন ডিজিজ দূরঃ- অ্যালঝাইমার্সের মস্তিষ্কের একটি রোগ। এই রোগটি হলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধীর গতির হয়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, ডালিমে এমন সব অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা খেলে ব্রেইনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। মস্তিষের যেকোন ধরণের রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
ভিটামিনের অভাব পূরণঃ- শরীর সচল, সতেজ, প্রাণবন্ত রাখতে ভিটামিনের গুরুত্ব অপরিসীম। ডালিমে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন ( E, C, K ), অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান পাওয়া যায়। তাই দীর্ঘদিন নিজের শরীরকে সুস্থ রাখতে এই ফলটি নিয়মিত অথবা মাঝে-মধ্যে খাদ্য তালিকায় রাখুন।
হজমশক্তি উন্নতঃ- কোন খাবার পছন্দ হলে আমরা অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি। যার কারণে কারো কারো হজমের সমস্যা দেখা যায়। বেদানায় এমনসব উপাদানা রয়েছে যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সুতারাং আপনার যদি হজমশক্তি কম থাকে তাহলে হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য ডালিম খান।
আরো পড়ুনঃ- বেশি আঙ্গুর খেলে কি হয় - রাতে আঙ্গুর খেলে কি হয়
হার্টের কার্যকারিতা বৃদ্ধিঃ- হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক এগুলো হলো মরণঘাতী ব্যাধী। ডালিমে এমন সব অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা হার্টের কার্যকারিতা বাড়াবে। ইহা শরীরের রক্ত প্রবাহ বাড়ায়। এতে করে হার্ট-অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
চুল পড়া রোধঃ- চুলে পুষ্টির পরিমাণ কমে গেলে চুল ঝরে যায়। তাই যাদের মাথা থেকে ঘন ঘন চুল উঠে তারা ডায়েটে ডালিম যুক্ত করুন। এতে মাথার চুল পড়া কমে যাবে এবং ইহা চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে।
ক্যান্সার রোধঃ- বেদানায় ফ্লেবোনয়েড নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা ক্যান্সার তৈরিকারী টক্সিন উপাদান শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে ক্যান্সার হওয়ার আশংকা অনেকাংশে কমে যায়। বেশ কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে ইহা ট এবং ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিহত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
রক্তশূন্যতা দূরঃ- প্রায় মানুষের দেহে রক্তশূন্যতা পাওয়া যায়। এই রক্তশূন্যতা নিরাময়ে বেদানা ফল খুবই কার্যকরী। কেননা, বেদানায় রয়েছে আয়রন। যা আপনার শরীরের রক্ত শূন্যতা দূর করবে। তাই যাদের রক্তশূন্যতা জনিত সমস্যা রয়েছে তারা বেদানা খান।
ডায়াবেটিস দূরঃ- ডায়াবেটিস এখন ঘরে ঘরে। বেদানা এই ফল খেলে রক্তে সুগারের লেভেল নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ফলে এই রোগ আপনার শরীরে বাসা বাঁধতে পারবে না।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ- এই ফল খেলে শরীরে রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়। যাদের ব্লাড প্রেসার জনিত সমস্যা রয়েছেন যে কখনোও ব্লাড প্রেসার অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় আবার কখনোও কমে যায় এমন সমস্যা যাদের রয়েছে তারা ডালিম খান। ইহা খেলে রক্তচাপ আপনা-আপনি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। দীর্ঘকাল সুস্থ থাকতে এই ফল খেতে ভূলবেন না।
আরো পড়ুনঃ- প্রতিদিন গাজর খাওয়ার উপকারিতা - গাজর খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন
জয়েন্টে সচলতা বৃদ্ধিঃ- দেহে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে গেলে ক্ষতিকর এনজাইমের ক্ষরণ বেড়ে যায়। ফলে শরীরের হাড় দূর্বল হয়ে যায়। জয়েন্টে সচলতা হ্রাস পায়। বেদানা খেলে অকালে পঙ্গু হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পায়।
দাঁতের জন্য উপকারীঃ- ডালিমে বিদ্যমান খনিজ উপাদান গুলো দাঁতের মাড়ি মজবুত করে, দাঁতের গোড়া শক্তিশালী করে। তাই আপনার উচিত এই ফলটি নিয়মিত খাদ্য-তালিকায় যোগ করা।
ডায়রিয়া নিরাময়ঃ- যাদের ঘন ঘন ডায়রিয়া জনিত সমস্যা হয় তারা বেদানা খান। দিনে ২/৩ বার ডায়রিয়ার জুস খেলে অনেকাংশে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি মেলে।
বমি বমি ভাব দূরঃ- মধু ও বেদানার রস মিশিয়ে পান করলে এই বমি বমি ভাব দূর হয়।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণঃ- বেদানায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভুুমিকা পালন করে।
ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করেঃ- বেদানায় ফলিক এসিড, ভিটামিন সি, সাইট্রিক এসিড ট্যানিন পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে যা ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
গর্ভবর্তী নারীদের জন্য উপকারীঃ- বেদানা খেলে দেহে রক্ত-সঞ্চালন বাড়ে এতে করে শিশুর ব্রেইন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
বেদানার অপকারিতা
আমরা স্বাস্থ্যকর ফল বেদানার উপকারিতা সম্পর্কে এতক্ষণ জানলাম। প্রিয় পাঠক আপনি কি বেদানা ফলে কিছু অপকারী দিক রয়েছে। তাই বেদানা ফল থেকে সঠিক পুষ্টিগুণ পেতে হলে আপনাকে হিসেবে করে খেতে হবে।
ত্বকে অ্যালার্জিঃ- তো আপনার যদি ত্বকে অ্যালার্জি থাকে তাহলে এই বেদানা ফল অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়া আপনার জন্য উচিত নয়। ডালিম খেলে শরীরে রক্ত বাড়ে। যাদের ত্বকে এলার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তারা বেদানা কম মাত্রায় খান। অন্যথায় শরীরে লাল গোটা বের হতে পারে।
নিম্ন-রক্তচাপ থাকলেঃ- যাদের রক্তচাপ কম তাদের ডালিম খাওয়ার পূর্বে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, ডালিমে শীতল ভাব থাকায় ইহা রক্ত-চলাচলের গতি কমিয়ে দেয়। যারা নিম্নরক্তচাপের কারণে ওষুধ খান তারা ডালিম খেলে ক্ষতি হওয়ার আশংকা থাকে।
অ্যাসিডিটি সমস্যাঃ- আপনার যদি ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয়ে থাকে তাহলে ডালিম কম মাত্রায় খাওয়াটাই সব থেকে ভালো হবে। কেননা, ইহা অ্যাসিডিটির প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে।
কাশি থাকলেঃ- ডালিমে যেহেতু ঠান্ডা ফল। অতএব যাদের হাঁচি, কাশিজনিত সমস্যা রয়েছে তারা ডালিম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অন্যথায় ইহা হাঁচি, কাশির সংক্রমণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
মানসিক রোগের জন্য ওষুধ সেবনকারীরাঃ- যারা মানসিক সমস্যার জন্য ওষুধ খান তারা বেদানা খাবেন না। ওষুধ এবং ডালিমের রস একত্রে শরীরের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে।
রোজ বেদানা খেলে কি হয়?
আপনারা প্রায় গুগলে সার্চ করে রোজ বেদানা খেলে কি হয় ? জানতে চেয়েছেন। প্রতিদিন বেদানা খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নাকি মন্দ। প্রতিদিন বেদানা খেলে কি কি উপাকার পাওয়া যায় এবং কি কি ক্ষতি হয়। এই সব বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হবে।
রোজ বেদানা খেলেঃ-
- হার্টের ভালো, সুস্থ থাকে
- ত্বকের যেকোন ধরণের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করে
- শরীরে যেকোন ধরণের রোগ যেমনঃ- ব্যথা, বেদনা, প্রদাহ, ডায়াবেটিস থেকে শরীরকে ভালো রাখে
- ইহা শরীরের কোষকে সুস্থ রাখে। কেননা, এতে থায়ামিন এবং ফোলেট নামক উপাদান রয়েছে
- বেদানা ক্যান্সার প্রতিরোধী হিসেবে কাজ করে। কেননা, এতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট
- ডায়েটে ডালিম যোগ করলে ইহা বদহজম দূর করে
- বেদানায় যে ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে তা যৌন দুর্বলতা দূর করে, যৌন চাহিদা চাঙ্গা রাখে।
ডালিমের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
- এলার্জি প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে ( সবার ক্ষেত্রে নয় )
- রক্তচাপের গতি কমিয়ে দিতে পারে। লো-প্রেসারের কারণ হতে পারে।
- যেহেতু ডালিম ঠান্ডা ফল। ইহা হাঁচি, কাশির প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে।
ডালিম খেলে কি গ্যাস হয়
ডালিম কারো ক্ষেত্রে গ্যাসের কারণ হয় আবার কারো ক্ষেত্রে হজমের কারণ হয়। বেদানায় এমন সব ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। যাদের খাবার হজম হয় না তারা হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য ডালিম খেতে পারেন। ডালিম কারো কারো ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তাদের ডালিম খাওয়া উচিত নয়। কারণ ডালিমে যে ঠান্ডা রয়েছে যার কারণে খাবার সহজে হজম হয় না। আপনার যদি অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে তাহলে ডালিম কম মাত্রায় খাওয়াটাই ভালো।
ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে
জ্বি, ডালিম খেলে রক্ত বাড়ে। দেহে লোহার ঘাটতি দেখা দিতে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। ফলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। ঘরে ঘরে এখন রক্তশূন্যতা সমস্যা হচ্ছে। তাই রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য আদর্শ ফল হতে পারে ডালিম। ডালিমে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, স্বল্পমাত্রায় ভিটামিন সি। যা আপনার দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্যে করবে এবং দেহে রক্ত চলাচল সচল রাখবে। ডালিম বাদে লাল জাতীয় যেকোন ধরণের ফলে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। হিমোগ্লোবিনের প্রধান উৎস আয়রন। হিমোগ্লোবিনের অভাবে রক্তশূন্যতা হয়ে থাকে। ডালিম খেলে রক্তশূন্যতা দূর হবে এবং দেহে রক্ত বাড়বে।
ডালিম খাওয়ার সঠিক সময়
দিনের যেকোন সময় ডালিম খাওয়া যায়। তবে কিছু কিছু নিয়ম মানলে সব থেকে ভালো হয়। ডালিম সকালে নাস্তার পর খেতে পারবেন, দুপুরে খাবারে পর, সন্ধ্যার সময় হালকা খাবার হিসেবে ডালিম খাওয়া যেতে পারে। রাতে ডিনার করার পর ডালিম ফল না খাওয়াটাই ভালো। কেননা, হজমে গোলযোগ সৃষ্টি হতে পারে। রাতে যদি ডালিম ফল খেতেই হয় তাহলে ঘুমানোর ৩০ মিনিট বা ১ ঘন্টা আগে খাবেন। তাহলে হাঁটা-চলা করার কারণে খাবার হজম হয়ে যাবে। সরাসরি ডালিম না খেয়ে রস পান করতে পারেন। এটা আদর্শ হতে পারে।
রাতে ডালিম খেলে কি হয় | রাতে বেদানা খেলে কি হয়
যেহেতু রাতে ডিনারের পর আমরা সবাই ঘুমিয়ে পড়ি সেক্ষেত্রে ডালিম সরাসরি না খেয়ে ডালিমের রস করে খেতে পারেন। সরাসরি ডালিম খেলে তা হজমের বিক্রিয়া ঘটাতে পারে। ডালিম যখন খান না কেন এর যে উপকারী দিক রয়েছে তা আপনি উপভোগ করতে পারবেন।
- ইহা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
- সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে
- স্মৃতিশক্তি ত্বরান্বিত রাখে
- শারীরিক ও মানসিকভাবে চাঙ্গা রাখবে
- মরণঘাতী ব্যাধী যেমনঃ- ক্যান্সার থেকে রক্ষা করবে
খালি পেটে বেদানা খেলে কি হয়
- ত্বক নরম, কোমল, সতেজ রাখবে
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে
- পাকস্থলীর কার্যকারিতা বাড়াবে
- দেহে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখবে
- ঘন ঘন চুল পড়া রোধ হবে
- দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে
- ব্রেইনকে সতেজ রাখবে
- হার্ট ভালো থাকবে
- রক্তে শর্করা মাত্রা ঠিক রাখবে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে আসবে
- ত্বকের প্রদাহ দূর হবে
লেখকের মন্তব্য
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ আমরা এই পোস্টে ডালিম খেলে কি রক্ত বাড়ে - রাতে ডালিম খেলে কি হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা অজানা বিষয় গুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন। এই রকম স্বাস্থ্যবিষয়ক পোস্ট আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের সাইটে পাবলিশ করার চেষ্টা করি।
এতক্ষণ ধৈর্য্য ধরে পুরো প্রবন্ধটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তীতে আলোচনা হবে ভিন্ন কোন পোস্ট নিয়ে। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানে শেষ করছি। আমাদের সাথেই থাকুন।
আপনি পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url