বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো - বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম

বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো - বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম জানতে এ আর্টিকেলটি পড়ুন। এই আর্টিকেলে আমরা বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো - বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। অনেকে বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো হবে, বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম তা জানে না।

বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো - বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম

আপনারা অনেকে বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো, বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন। এই আর্টিকেল থেকে আপনি বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো, বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম সহজে জানতে পারবেন। 

পোস্ট সূচীপত্রঃ- বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো


বাচ্চাদের জন্য কাঁচা কলার উপকারিতা

দামে সহজলভ্য, পুষ্টিগনে ভরপুর, বারোমাসী একটি ফল কলা। ছোট, বড়, শিশু, বৃদ্ধ, নারী, পুরুষ সকলের সুস্বাস্থ্যের জন্য কলা ভীষণ উপকারী। এই ফল কাঁচা এবং পাকা দুইভাবে খাওয়া যায়। বাচ্চাদের কাঁচা কলা খাওয়ালে কি কি উপকার পাওয়া যায় অনেকে জানে না। ছোটবেলায় অনেক শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজম শক্তি দুর্বল থাকে তাদের জন্য কাঁচা কলা খুবই উপকারী। এ কাঁচা কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬ যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং কোষে পুষ্টি যোগায়। বাচ্চাদের জন্য কাঁচা কলার উপকারিতা হলোঃ-

ডায়রিয়া নিরাময়ঃ- শিশু থেকে বৃদ্ধ যাদের ডায়রিয়া সমস্যা রয়েছে তারা ডায়রিয়া নিরাময় করতে কাঁচা কলা ভর্তা বানিয়ে খান। কেননা, কাঁচা কলায় এনজাইম রয়েছে যার ডায়রিয়া সহ পেটের অন্যান্য রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। 

হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ- কাঁচা কলায় রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন b6, ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার যা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যে সকল শিশুর হজম শক্তি দুর্বল তাদের কাঁচা কলা খাওয়ান। 

হাড় মজবুত করেঃ- ছোট বয়সে অনেক শিশুর শরীরে হাড় দুর্বল থাকে। শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটটি দেখা দিলে হাড় ক্ষয় হয়। কাচা কলা তে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং আয়রন যা শিশুর শরীররে হাড় মজবুত করবে। 

আরো পড়ুনঃ- দিনে কয়টা খেজুর খাওয়া উচিত - খেজুর খাওয়ার উপযুক্ত সময়

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ- কাঁচা কলাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম যা রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্তচাপ কমায়। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ- কাঁচা কলা তে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ইমিনিউ সিস্টেম উন্নত করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এজন্য আপনার শিশুকে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখতে সপ্তাহে ২/৩ দিন কাঁচা কলা খাওয়ার অভ্যাস করান।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণঃ- কলাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার যা শিশুর ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ঘন ঘন অযথা ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমে যায়। 

বাচ্চাদের কলা খাওয়ার উপকারিতা

শিশুদের ফাস্টফুড জাতীয় খাবার না খাইয়ে, ন্যাচারাল খাবার, পুষ্টিগুণে ভরপুর, অনন্য শক্তির উৎস কলা খাওয়ানো ভালো। কেননা, এই খাবারে এমন সব পুষ্টিগুণ রয়েছে যা শিশুদের শারীরিক এবং মানসিকভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এখানে রয়েছে সুক্রোজ, গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ যা শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। বাচ্চাদের কলা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিনঃ-

শরীরে শক্তি সঞ্চার করেঃ- ছোটবেলায় শিশুরা যখন লাফালাফি, দৌড়াদৌড়ি করে তখন তাদের দেহ থেকে অনেক শক্তি ক্ষয় হয়। এতে তারা ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তখন ১/২ টি কলা খেয়ে নিলেই শরীরে এনার্জি বুস্ট হয়। এজন্য বাড়ন্ত বয়সের বাচ্চারা যখনই ক্লান্ত হয়ে পড়বে তখনই তাদের ১/২ টি কলা খাওয়ান। 

কোষ্ঠকাঠিন্য দূরঃ- বাচ্চাদের অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে। মূলত ঠিকমতো খাবার হজম না হওয়ার কারণে এমনটা হয়ে থাকে। কলাতে রয়েছে পেকটিন নামক ফাইবার যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। 

আরো পড়ুনঃ- পুরুষদের জন্য খেজুরের উপকারিতা গুলো জানা একান্ত জরুরি

চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করেঃ- কলাতে রয়েছে ভিটামিন এ উপাদান। যা শিশুদের চোখে দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করে। যে সকল শিশুর চোখের দৃষ্টিশক্তির দুর্বল তাদের কলা খাওয়ান।

হাড় মজবুত করেঃ- শরীরে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এর ঘাটতি থাকলে হাড় ক্ষয় হয়ে যায়। তাই আপনার শিশুর শরীরের হাড় কে মজবুত করতে কলা খাওয়ান। কেননা, কলাতে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম উপাদান শরীরের হাড় কে ভেতর থেকে মজবুত এবং শক্তিশালী করে। 

রক্তশূন্যতা দূরঃ- যে সকল শিশুর রক্তশূন্যতায় ভুগছে তাদের দৈনিক ১/২ টি কলা খাওয়ান। কাঁচা কলা খাওয়ালে আরো ভালো। কেননা, কলাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন। যা দেহে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে রক্তশূন্যতা দূর করে। 

ব্রেনের কার্যকারিতা বৃদ্ধিঃ- যে সকল শিশুর ব্রেইন দুর্বল তাদের দৈনিক ১/২ করে কলা খাওয়ান, এতে উপকার মিলবে। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম যা দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। 

সতর্ক বার্তাঃ

  • কলা ঠান্ডা খাবার। এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে জ্বর, সর্দি, কাশি লেগে যেতে পারে ( মূলত এলার্জির জনিত কারণে এমনটা হয়ে থাকে ) 
  • রাতে ঘুমানোর আগেই শিশুদের কলা খাওয়াবেন না। কেননা, ইহা বদ হজমের কারণ হতে পারে। তবে দিনের যে কোন সময় কলা খাওয়ানো যেতে পারে। ইহা দ্রুত হজম হবে।
  • ফ্রিজ থেকে কলা বের করে সরাসরি শিশুদের খাওয়াবেন না। 
  • ঠান্ডা আবহাওয়ায় শিশুদের কলা খাওয়ানো কমিয়ে দিন। ( যাদের শ্বাসকষ্ট, ঘন ঘন সর্দি হয় ) 

কলা খেলে কি বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগে | কলা খেলে কি ঠান্ডা লাগে

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মত, কলা খাওয়ার কারণে ঠান্ডা, সর্দি সৃষ্টি হয় না। কলা খেলে ঠান্ডা লাগে - এটা একটি প্রচলিত মতবাদ। সাধারণত ঠান্ডা, সর্দি, জ্বর কাশিতে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের কলা খেতে নিরুৎসাহিত করা হয়।  মূলত যাদের এলার্জি জনিত সমস্যা রয়েছে তারা যখন অতিরিক্ত কলা খায় তখনই সমস্যা তৈরি হয়।

আরো পড়ুনঃ- প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা - পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে

যাদের হাঁচি, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, নাক দিয়ে পানি ধরা এমন সমস্যা রয়েছে তারা কিছুদিন কলা খাওয়া বন্ধ রাখতে পারেন। যেকোনো কিছু নিয়মমাফিক  খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।  যদি ঠান্ডা আবহাওয়ায় কলা খেলে অস্বস্তি লাগে তাহলে কিছুদিন কলা খাওয়া বন্ধ রাখতে পারেন। 

বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কলা খাওয়া যাবে

না, খাওয়া ভালো। কারণ, কলাতে উচ্চ পরিমাণে হিস্টামিন রয়েছে। যা শ্লেষ্মা তৈরি করে। ঠান্ডা থেকে শ্বাসকষ্ট তৈরি হয়ে যেতে পারে। ঐ সময় কলা খাওয়ার কারণে শ্লেষ্মা তৈরি হয়ে শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। ঠান্ডা, সর্দি, এজমা, হাঁপানি, ঘন ঘন হাঁচি ইত্যাদি সমস্যাগুলো এলার্জির কারণে হয়ে থাকে। তাই এই সময় খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া লাগবে অথবা কিছুদিন কলা খাওয়া বন্ধ রাখা লাগবে। 

বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম

বাচ্চাদের কলা খাওয়ার তেমন বিশেষ কোন নিয়ম নেই। যদি আপনার বাচ্চার দাঁত না উঠে তাহলে পাঁকা কলা পেষ্ট করে খাওয়াবেন, অল্প পরিমাণে। যদি দাঁত উঠে যায় তাহলে পিচ পিচ করে পাকা কলা খাওয়াবেন। তাছাড়া কাঁচা কলা ভর্তা বানিয়ে, রান্না করে বাচ্চাদের খাওয়ানো যায় ( যদি দাঁত উঠে )। বয়স ০ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত দৈনিক একটি কলা খাওয়ানো উত্তম। 

বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো

বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো এ নিয়ে বিশেষ কোন পার্থক্য নেই। সব ধরনের নরম পাকা কলা বাচ্চাদের জন্য উপযুক্ত। আমাদের বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরণের কলা পাওয়া যায় যেমনঃ- সবরি কলা, সাগর কলা,  চম্পা কলা, আনাজ পালা, কাঠালী কলা ইত্যাদি। যে সকল কলা নরম, পাঁকা, পুষ্ট, ঐ সকল কলা বাচ্চাদের জন্য উপযুক্ত। তারা যেন চিবিয়ে খেয়ে হজম করতে পারে ওই রকম কলা নির্বাচন করতে হবে। যে সকল কলাতে বিঁচি আছে,  আমরা যেটাকে বিচি কলা বলে থাকি, ওই ধরনের কলা বাচ্চাদের না দেওয়া ভালো।কারণ, অনেক বাচ্চা বিচি থাকার কারণে এই কলা খেতে অস্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে ( ব্যাক্তিগত মত )।

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা

দুধ এবং কলা উভয় শরীরের জন্য পুষ্টিকর খাবার। এটা মিনারেল এবং ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে। পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এবং শরীরে এনার্জি বুস্টার করে। শরীরের জন্য অন্যতম পুষ্টিকর পানীয় হল দুধ। তবে কোন খাবারের পর কোন খাবার খেতে হয় অনেকে জানে না। দুধ খাওয়ার পর ভুল খাবার খেলে এতে শরীরের তৈরি হয় বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া যেমনঃ- বদহজম, গ্যাস্ট্রিক, বমি, ডায়রিয়া ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ- বরই এর অপকারিতা - গর্ভাবস্থায় বরই খাওয়ার উপকারিতা

তেমনি দুধ খাওয়ার পর কলা খেলে এ ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার লক্ষ্য করা যায়। কারণ, দুধ এবং কলা তে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন। আপনি দুধ এবং কলা আলাদা আলাদা খেতে পারেন এত তেমন কোন সমস্যা হবে না। যদি একসঙ্গে খান যেমনঃ দুধ, কলা দিয়ে মেখে ভাত অথবা দুধ খাওয়ার পর কলা খান বা কলা খাওয়ার পর দুধ খান এটা ক্ষতিকর।  এত করে গ্যাস্ট্রিক এবং বদহজম, কফের সমস্যা, ওজন বৃদ্ধি, শ্বাসকষ্ট সৃষ্ট হয়। 

এজন্য বিশেষজ্ঞদের মত হল একসঙ্গে দুধ কলা দিয়ে তৈরি সব ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা। অর্থাৎ, দুধ এবং কলা একসঙ্গে না খাওয়া। দুধ এবং কলা খাওয়ার মাঝে ৩০ মিনিট বিরতি রাখবেন। যাতে করে হজম প্রক্রিয়া সহজে ঘটে এবং গ্যাস্ট্রিক যেন না ঘটে। 

কলা খেলে কি ওজন বাড়ে

না, বরং কলা খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ, কলায় ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম এবং উচ্চমাত্রায় ফাইবার রয়েছে। কলা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। দেহে এনার্জি সঞ্চার করতে কলার কোন বিকল্প নেই। আপনারা যারা শরীরের ওজন নিয়ে চিন্তিত তারা কলা খেতে পারেন। এটা একদিকে যেমন পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে অন্যদিকে গ্যাস্ট্রিকের চাপ কমাবে। 

আরো পড়ুনঃ- বাচ্চাদের আনারস খাওয়ার নিয়ম - আনারস খেলে কি পিরিয়ড হয়

যেহেতু কলায় ফাইবারের পরিমাণ বেশি তাই অতিরিক্ত কলা খাওয়ার কারণে ফাইবারের পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে করে পেটে খানিকটা অস্বস্তি তৈরি হতে পারে। এছাড়া অতিরিক্ত কলা খাওয়ার কারণে গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স এর পরিমাণ বা দেহে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে যা ডায়াবেটিসেী রোগীদের জন্য বিপদজনক। যেহেতু পালাতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি তাই কলা খেলে ঘন ঘন খিদার চাপ কম লাগে। পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভরা থাকে। আপনারা যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তারা কলা খেতে পারেন। 

লেখকের মন্তব্য

সম্মানিত পাঠক বৃন্দ এই আর্টিকেলে আমরা বাচ্চাদের জন্য কোন কলা ভালো, বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিরা প্রতিনিয়ত ইন্টারনেটে সার্চ করে স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস জানতে চাই। তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুব যত্ন সহকারে লেখা হয়েছে। 

আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। এরকম স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকি। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে পোস্টে উপভোগ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।পরবর্তীতে আলোচনা হবে স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিন্ন কোন টপিকস নিয়ে। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন, আপনার সুস্থতা কামনা করে আজ এখানে শেষ করছি।  08.10.25

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url