প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট নিন আজই

প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এই আর্টিকেল থেকে। ইন্টারনেটের এ যুগে অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা টাকা ইনকামের অনেক সহজ মাধ্যম রয়েছে যে গুলো অনুসরণ করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এখন অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করা অসম্ভব কিছু নয়। অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করে বিকাশে নেয়ার উপায় পোস্টটি শেষ অবদি পড়ুন।

প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট নিন আজই

প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করার জন্য অসংখ্য অ্যাপস, ওয়েবসাইট রয়েছে। যেগুলোতে কাজ করে আপনি প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনার কাছে যদি মোবাইল বা কম্পিউটার সাথে ইন্টারনেট থাকে তাহলে এই কাজ আপনি ঘরে বসে করতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ- প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট

ভূমিকা

জনসংখ্যার তুলনায় চাকরির বাজারে যে সংকট তা তীব্র আকার ধারণ করেছে। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য মানুষ অনলাইন থেকে ইনকামের পথ খুঁজছে। অনলাইন হচ্ছে অর্থের সমুদ্র। এখানে মানুষ টাকা ইনকামের নানান পন্থা অবলম্বন করে থাকে। বেকারত্বের অভিশাপ দূর করার জন্য অনলাইন একমাত্র সম্বল। ইন্টারটে দুনিয়ায় অনলাইনে কাজের পরিধি বাড়ছে। ব্যবসা থেকে নিয়ে সার্ভিস পর্যন্ত প্রতিটি কাজ এখন অনলাইনে সম্পাদন করা হচ্ছে। অনলাইন, অফলাইনে কাজের পরিধি সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে।

তাই ঘরে বসে মোবাইল চালিয়ে সময় নষ্ট না করে আপনার মেধা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরগুলোতে ব্যবহার করুন। অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন একেবারে সহজ নয় আবার অসম্ভব নয়। অনেক তরুণ-তরুণী অনলাইন থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে নিজের ভাগ্যের পরিববর্তন ঘটিয়েছে। আপনি যদি চান অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৩০০ - ৪০০ টাকা ইনকাম করতে তাহলে প্রবন্ধটি আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। এই প্রবন্ধে আমি আপনাদের অনলাইন থেকে ইনকামের এমন কিছু উপায় সম্পর্কে জানাব যে, আপনি ঘরে বসে ইন্টারনেটের সাহায্যে ৩০০ - ৪০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারেন।

এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে যে অ্যাপসগুলোতে বিজ্ঞাপন দেখে, রেফার করে, ভিডিও দেখে, ছোট ছোট টাক্স সম্পন্ন করে বিকাশের মাধ্যমে ডেইলি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা নেয়া সম্ভব। এ সকল অ্যাপসে কোন প্রকার বিনিয়োগ করতে হয় না, এটা সবথেকে বড় সুবিধা। আপনার হাতে থাকায় স্মার্টফোনে যদি ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তাহলেই হবে। কিন্তু অনলাইন জগতে এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে যে অ্যাপস গুলো ভুয়া। কাজ করে টাকা দেয় না। যেকোনো ধরনের অ্যাপস নিয়ে কাজ করার পূর্বে রেটিং, রিভিউ দেখে নিবেন। যে সকল অ্যাপসগুলো থেকে ইনকাম করা যায় ওই সকল অ্যাপসে নিয়মিত সময় দিলে মাস শেষে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। 

প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করার মাধ্যম, বিকাশে পেমেন্ট

বাংলাদেশে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের অনেক গুলো মাধ্যম রয়েছে। যে মাধ্যম গুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করে আপনি অনলাইন থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। যা দিয়ে আপনি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারেন। অনলাইন থেকে উপার্জিত টাকা গুলো আপনি বিকাশ, রকেট, নগদ এর মতো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপসের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারেন। তাছাড়া অর্থ ইনকামের অনেক গুলো অ্যাপস, ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি ছোট ছোট কাজ সম্পাদন করে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ- নগদে গেম খেলে টাকা ইনকাম শুরু করুন আজই

তবে অনলাইনে যে সেক্টর গুলো নিয়ে কাজ করলে শুধু ৩০০ ৪০০ নয়, আরও বেশি টাকা ইনকাম করা যায় আমি ঐ সকল সেক্টর গুলো সম্পর্কে আমি আপনাদের জানাব। অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে প্রতিনিয়ত নানান তথ্য জানতে পাঠকরা গুগলে সার্চ করে থাকে। পাঠকদের সুবিধার্তে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন। চলুন তাহলে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করার মাধ্যম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ-

  • আর্টিকেল লিখে ইনকাম
  • ব্লগিং করে ইনকাম
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • রেফার করে ইনকাম
  • কুইজ খেলে আয়
  • ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
  • ইউটিউব চ্যানেল থেকে
  • অনলাইনে পাঠদান করিয়ে
  • অনলাইনে ট্রেডিং
  • রাইড শেয়ারিং
  • ফুড ডেলিভারী করে আয়
  • গেম খেলে আয়
  • ছবি বিক্রি করে আয়
  • এড দেখে ইনকাম

উপরোক্ত এই কাজ ‍গুলো আপনি অনলাইন থেকে প্রতিদিন একটি ভালো টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। এই কাজ গুলো কীভাবে করা যায় তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পোস্ট শেষ অবদি পড়ুন।

আর্টিকেল লিখে ইনকাম

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ আপনি কি জানেন আর্টিকেল লেখা-লেখির কাজ করেও ইনকাম করা যায় 😍 আপনি যে ভাষা জানেন ঐ ভাষায় লেখালেখি করে টাকা উপার্জন করা যাবে। বাংলা আর্টিকেল এর চাইতে ইংরেজি আর্টিকেল এর দাম বেশি। তাছাড়া আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম যেমনঃ ফাইবার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডটকম এই সাইট গুলোতে ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে ডলার ইনকাম করা যায়, এখানে ইংরেজি আর্টিকেল এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। 

আরো পড়ুনঃ- অনলাইন টাইপিং জব ডেইলি পেমেন্ট জেনে নিন ( নতুন তথ্য )

প্রতিটি ইংরেজি আর্টিকেল এর জন্য $5 চার্জ করা যায়। তাছাড়া বাংলাদেশে বাংলা আর্টিকেল লেখার জন্য অনেক ব্লগার ওয়েবসাইট রয়েছে, ওই সকল ব্লগার ওয়েবসাইটে বাংলা কনটেন্ট লিখে আপনি প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা অনায়াসে ইনকাম করতে পারবেন। বাংলা ব্লগার ওয়েবসাইট মালিকেরা আর্টিকেল রাইটারদের প্রতিটি আর্টিকেল লেখার জন্য ৭০ থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে। বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন নিম্নোক্ত ওয়েবসাইটগুলোতেঃ-

  • লেখক ডট মি 
  • ট্রিক বিডি
  • টেকটিউনস
  • অর্ডিনারি আইটি 
  • জে আইটি 
  • গ্রাথোড়

আপনি যদি বাংলায় সংবাদ লিখে ইনকাম করতে চান তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন এ সকল পেপার পত্রিকার ওয়েবসাইটগুলোতে/ নিউজ পোর্টাল গুলোর সাথেঃ-

  • প্রথম আলো 
  • আমার দেশ 
  • যুগান্তর 
  • জনকণ্ঠ 
  • কালের কন্ঠ 
  • ইনকিলাব 
  • বাংলাদেশ প্রতিদিন

আপনারা যারা ঘরে বেকার বসে আছেন তারা এ সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারেন। এখানে লেখালেখি করে অর্থ উপার্জন করতে খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন নেই। কম্পিউটারের টাইপিং স্পিড আপনার থাকলেই চলবে। আপনি যদি লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করতে আগ্রহী হন তাহলে এ সকল ওয়েবসাইট, নিউজ পোর্টালে যোগাযোগ করুন, নাম লিখে ( যেমনঃ- যুগান্তর ) গুগলে সার্চ করলে এই ওয়েবসাইট গুলো আপনার সামনে চোখ চলে আসবে। ওয়েবসাইটগুলোর ভিতরে প্রবেশ করলে যোগাযোগের ঠিকানা বিস্তারিত দেওয়া থাকবে অথবা চায়ের যদি কোন যুগান্তর পত্রিকা দেখেন তাহলে ওই যুগান্তর পত্রিকাতে যোগাযোগের বিস্তারিত ঠিকানা দেয়া থাকবে। আপনি এভাবে ওয়েবসাইট এবং নিউজ পোর্টাল গুলোতে যোগাযোগ করে লেখালেখির কাজ সংগ্রহ করতে পারেন। 

ব্লগিং করে ইনকাম

অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জনের সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম হল ব্লগিং। ব্লগিং করার জন্য আপনার প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট। আপনি যদি নিজে ওয়েবসাইট বানাতে পারেন তাহলে ওই ওয়েবসাইটে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে, ভালো পরিমাণ ভিজিটর আনার মাধ্যমে, গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করিয়ে নিয়ে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারেন। তাছাড়া আপনি নিজে যদি ওয়েবসাইট বানানো জানেন ওই ওয়েবসাইট বিক্রি করে মাসে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। একটি ওয়েবসাইট বানাতে ডোমেইন, হোস্টিং ক্রয় করতে হয়। 

আরো পড়ুনঃ- অংক করে টাকা ইনকাম করার ২৭টি অ্যাপস দেখে নিন

ডোমেইন কিনতে মাত্র ২০০০ টাকা দরকার। এছাড়া আপনার তৈরি ওয়েবসাইটে আপনি নিজে আর্টিকেল পাবলিশ করে গুগল এডসেন্স এপ্রোভ করিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। এডসেন্স রয়েছে এমন ওয়েবসাইট আপনি ১০ থেকে ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারবেন। একটি ওয়েবসাইট থাকলে সে ওয়েবসাইট থেকে কয়েকভাবে ইনকাম করা যায় যেমনঃ- অ্যাড নেটওয়ার্ক চালিয়ে ( গুগল এডসেন্স, এডস্ট্ররা ), ওয়েবসাইট বিক্রি করে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে, স্পন্সর এর মাধ্যমে, অর্থের বিনিময়ে  অন্যের আর্টিকেল নিজের ব্লগে পাবলিশ করে ইত্যাদি। অনলাইন দুনিয়া প্রতিনিয়ত অর্থ উপার্জনের নতুন নতুন ক্ষেত্র উন্মোচন করছে। তাই পিছিয়ে না থেকে আজই সুযোগ লাগান, নিজের ভাগ্যের পরিবর্তন আনুন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলেট মার্কেটিং কি ?  আমরা অনেকেই জানি না। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে একজন ব্যক্তি দৈনিক ৩০০ ৪০০ টাকার বেশিও ইনকাম করতে পারে। ধরুন, আপনার একটি ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। আপনি এখন আপনার ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেলে কোন ব্রান্ড বা কোম্পানির বা সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানের লিংক যুক্ত করবেন। ওই লিংকে ক্লিক করে কেউ যদি উক্ত প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা ক্রয় করে বিনিময়ে আপনি কমিশন পাবেন একে বলা হচ্ছে এফিলিট মার্কেটিং। 

আরো পড়ুনঃ- মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট app ( ১ মিনিটে জানুন )

আপনার শেয়ার কৃত লিংকে ক্লিক করে মানুষ যত পণ্য বা সেবা ক্রয় করবে আপনি ততো কমিশন পাবেন। বাংলাদেশের জনপ্রিয় ই-কমার্স ওয়েবসাইট হল daraz। আপনি চাইলে এ প্রতিষ্ঠানের হয়ে এফিলেট মার্কেটিং করে অনায়াসে দিনে ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে কোম্পানিগুলো তাদের পণ্য বা সেবা বিক্রির জন্য অনলাইন, অফলাইনে মার্কেটিং করে থাকে। আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য  ওই সমস্ত ই-কমার্স ওয়েবসাইটের যোগাযোগ পেজে গিয়ে যোগাযোগ করুন। 

রেফার করে ইনকাম

এখন আমি আপনাদের এমন কিছু অ্যাপস সম্পর্কে জানাবো যে অ্যাপসগুলো বাংলাদেশী যেগুলো রেফার করে ইনকাম করা যায় সেগুলো হলোঃ- বিকাশ, নগদ, উপায়। এই অ্যাপসগুলো রেফার করে ডেইলি ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনি যখন বিকাশ অ্যাপসে প্রবেশ করবেন তখন আপনাকে একটি লিঙ্ক দেয়া হবে। উক্ত এই লিংকটি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন। উক্ত লিংকে প্রবেশ করে যত একাউন্ট খোলা হবে আপনার তত বেশি ইনকাম হবে।  মূলত আপনার শেয়ার কৃত লিংকে ক্লিক করে এপস, সাইটে প্রবেশ করলে আপনার ইনকাম হবে। 

রেফার করে ইনকাম করা যায় এমন আরো অ্যাপসের তালিকা দেয়া হলোঃ-

কুইজ খেলে আয়

এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে যে apps গুলোতে ফ্রিতে কুইজ খেলা যায় এবং পেমেন্ট বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করা যায়। কুইজ খেলা খুবই সহজ, বিনোদনমূলক। এটা আপনার ব্রেইনকে আরো গতিশীল করবে। সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান, গণিত, খেলাধুলা, প্রযুক্তি, ইতিহাস সহ আরো অন্যান্য বিষয়ে কুইজ খেলা হয়ে থাকে। আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েই কুইজ খেলা যাবে। কুইজের সঠিক উত্তর দিয়ে, নির্দিষ্ট টাস্ক সম্পূর্ণ করে টাকা ইনকামের সুবর্ণ সুযোগ লুফে নিতে পারেন। 

কোন কোন এপস এর মাধ্যমে ফ্রিতে কুইজ খেলে ইনকাম করা যায় তার নিম্নে দেওয়া হলঃ-

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ আশা করি আপনি এই সুযোগ হাত ছাড়া করবেন না। আপনার হাতে থাকা অবসর সময়কে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার বানান।

ফ্রিল্যান্সিং করে আয়

প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোতে কাজ করে অনেকে মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা ইনকাম করছে। আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং  মার্কেটপ্লেসগুলো যেমনঃ- ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডটকম এ সাইট গুলো অত্যন্ত বিশ্বস্ত। এখানে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, এসইও এ কাজগুলো করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস গুলোতে এ সমস্ত কাজের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। 

তাই নিজেকে একজন দক্ষ সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে উপরোক্ত এ কাজগুলো সেরা হতে পারে আপনার জন্য। ফ্রিল্যান্সিং এ সেক্টরগুলোতে কাজ করে অনেকে নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটিয়েছে, এমনকি তারা প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। গোটা বিশ্ব থেকে লক্ষ লক্ষ freelancer এ মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করছে।তো, আপনি যদি একজন শিক্ষিত বেকার তরুণ হয়ে থাকেন আপনি এই সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন।  

ইউটিউব চ্যানেল থেকে

ভিডিও দেখার অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হল youtube। তরুণ প্রজন্মের অনেকে দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে youtube এ ভিডিও দেখে দেখে। এই ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে গুগল এডসেন্স এপ্রোভ করিয়ে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব। ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় আমরা প্রায় বিজ্ঞাপন দেখে থাকি, এ বিজ্ঞাপন থেকে ইউটিউব মালিকেরা আয় করে থাকে।একটি ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিডিও আপলোড দেওয়া যায় যেমনঃ- নিউজ, খেলাধুলা, ওয়াজ - মাহফিল, বিনোদনমূলক, শিক্ষণীয় ভিডিও, ভ্রমণ সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের ভিডিও ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড দেয়া যায়। 

আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যদি ভালো পরিমান ভিজিটর আসে, তাহলে গুগল এডসেন্স এপ্রোভ করে নিয়ে ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন। অনেক শিক্ষিত বেকার তরুণ ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ  টাকা ইনকাম করছে। যার ফলে তারা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। অনলাইন দুনিয়ায় আপনি এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজেকে আরও ডেভেলপ করতে পারেন। 

অনলাইনে পাঠদান করিয়ে

অনলাইন দুনিয়ায় আপনার সৃজনশীল মেধা কে ইন্টারনেট প্রযুক্তির মাধ্যমে গোটা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিয়ে অর্থ উপার্জনের নিত্য নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। অনলাইন সেক্টরে একজন দক্ষ গণিত শিক্ষকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ধরুন, আপনি একজন স্টুডেন্ট। আপনি গণিত খুব ভালো জানেন। অধ্যায়ভিত্তিক গণিতের ভিডিও ইউটিউব, ফেসবুকে আপলোড করে ইনকাম করা সম্ভব।শুধু গণিত নয়, আপনি যে সাবজেক্টে পারদর্শী ওই সাবজেক্টে অধ্যায় ভিত্তিক ভিডিও আপনার ফেসবুক, ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করুন, ইনকাম করুন আনলিমিটেড। 

সবাই যখন ইন্টারনেট প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জনের নিত্যনতুন দিক উন্মোচন করছে তখন আপনি কেন পিছিয়ে থাকবেন ?  শিক্ষকতা একটি মহান পেশা। আপনি কোর্সে অনলাইনে পাঠদান করিয়ে টিউশনির মতো ইনকাম করতে পারেন। অফলাইনে টিউশনি করিয়ে যে পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়, অনলাইনে টিউশনি করিয়ে তার থেকে বেশি ইনকাম করা সম্ভব। আপনি যদি শিক্ষিত স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন, আপনার এই সুযোগ কাজে লাগানো উচিত।  

অনলাইনে ট্রেডিং

এখানে মূলত  ইনকামের জন্য টাকা ইনভেস্ট করতে হয়।আপনি যদি বিনিয়োগ করে অর্থ উপার্জনের কথা ভাবেন তাহলে অনলাইন ট্রেডিং করতে পারেন।  অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ট্রেডিং করে প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে আপনাকে অনলাইন ট্রেডিং সম্পর্কে ধারণা ও দক্ষতা থাকতে হবে। নতুনদের জন্য এ সেক্টরে না আসা ভালো। অনলাইন ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার জ্ঞান না থাকলে লস খাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যারা ঝুঁকি নিতে আগ্রহী তারা এ সেক্টরগুলোতে করতে পারেন। অনলাইন ট্রেডিং সম্পর্কে দক্ষতা থাকলে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

রাইড শেয়ারিং

রাইট শেয়ারিং বলতে গাড়ি ব্যবহার করে পার্ট টাইম সার্ভিস দেয়াকে বুঝায়। রাইড শেয়ারিং করার জন্য আপনার নিজস্ব একটি বাইক থাকতে হবে। রাইড  শেয়ারিং করার জন্য যে যে যোগ্যতা থাকা দরকারঃ-

  • দক্ষ ড্রাইভার হতে হবে 
  • বাইকের লাইসেন্স থাকতে হবে

এ রাইড শেয়ারিং এর কাজ করে আপনি অনায়াসে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি প্রডাক্ট ডেলিভারির কাজ ( যেমনঃ- ফুড পান্ডা )  করতে পারবেন। বাইকের রাইড শেয়ারিং এর জন্য জনপ্রিয় অ্যাপস এর লিস্টঃ-

  • Shohoz
  • Obhai
  • Pathao
  • Uber

বাইকের পাশাপাশি সিএনজি এর রাইড শেয়ারিং করা যায়। এজন্য আপনাকে দক্ষ ড্রাইভার হতে হবে। যাতে যাত্রীর কোন ক্ষতি না হয়। সিএনজির রাইড শেয়ারিং এপসের তালিকাঃ- 

  • Obhai
  • Amar Ride
  • Piickme

ফুড ডেলিভারী করে আয়

শুধু ফুড নয়, যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ডেলিভারি করে ইনকাম করা যায়। এখানে কাজ হল গ্রাহকরা অনলাইনে অর্ডার করবে, ডেলিভারি ম্যানরা সেগুলো গ্রাহকের নিকট পৌঁছে দিবে। একে বলা হয় ডেলিভারি ম্যান এর কাজ। বিভিন্ন অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ডেলিভারি ম্যান নিয়োগ দিয়ে থাকি। যেমনঃ-

  • ফুড ডেলিভারির জন্য যেমনঃ- ফুডপান্ডা 
  • ই- কমার্স প্রতিষ্ঠানের জন্য যেমনঃ-  DARAZ.

এরকম অনলাইন ভিত্তিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোতে ডেলিভারি ম্যান এর কাজ করে দিনে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা উপার্জন করতে পারেন। আরো বেশি পন্য বা সার্ভিস ডেলিভারি দিলে আরো টাকা ইনকাম করা যায়।

গেম খেলে আয়

অনলাইন সেক্টর গুলোতে গেম খেলেও টাকা উপার্জন করা যায় !  শুনতে অবাক হলেও অবাস্তব নয়। আমরা অনেকে রয়েছি যারা প্রচুর গেম খেলে থাকি। এমন কিছু গেমিং অ্যাপস রয়েছে যে অ্যাপস গুলোতে গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায়। এবং বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট উত্তোলন করা সম্ভব। অতএব, যারা গেমের প্রতি আসক্ত, গেম খেলতে পছন্দ করেন তারা এ সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। গেম খেলার জন্য সেরা দুটি অ্যাপস হলোঃ-

এ এপস গুলোতে গেমস খেলে বিকাশ, নগদ, রকেটের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারেন। তবে এই এপস গুলো পার্ট-টাইম জব হিসেবে নিতে পারেন।

ছবি বিক্রি করে আয়

সম্মানিত পাঠক বৃন্দ আপনার হাতে থাকায় স্মার্টফোন দিয়ে সুন্দর সুন্দর ছবি তুলে তা ওয়েবসাইটে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। যেকোনো ধরনের ছবি তুলতে পারেন যেমনঃ- 

  • প্রাকৃতিক দৃশ্য
  • আকাশে পাখি উড়ে যাচ্ছে তার ছবি  
  • শিশুরা ফুটবল খেলছে তার ছবি 
  • জেলেরা দলবদ্ধ হয়ে মাছ ধরছে তার ছবি 
  • শিশুরা স্কুলে সাইকেল চলে যাচ্ছে তার ছবি 

এজন্য আপনার মোবাইলের ক্যামেরা হতে হবে একটু আধুনিক, যাতে সুন্দর সুন্দর ছবি তোলা সম্ভব হয়। এরপর আপনার তোলা ছবিগুলো ছবি বিক্রির ওয়েবসাইট আপলোড করবেন, মানুষ যখন ওই ছবিগুলো ডাউনলোড করবে তখন আপনার ইনকাম হবে। ছবি বিক্রির জন্য সেরা দুটি ওয়েবসাইট হলোঃ-

এড দেখে ইনকাম

এখন বর্তমানে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে টাকা ইনকাম হচ্ছে, আবার অনেকের হচ্ছে না। এর মূল কারণ হলো নির্ভরযোগ্য না হওয়া। এখন আমি আপনাদের এমন কিছু অ্যাপস সম্পর্কে জানাবো যে অ্যাপসে কাজ করে ডেইলি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। বিশ্বজুড়ে প্রায় প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন কোম্পানী তৈরি হচ্ছে। ওই অখ্যাত কোম্পানিগুলো তাদের প্রচার - প্রচারণার জন্য বিজ্ঞাপন নির্মাণ করে থাকে। ওই বিজ্ঞাপন গুলো যেন মানুষ দেখে সেজন্য তারা টাকা দিয়ে থাকে। 

এটা মূলত কোম্পানির একটি মার্কেটিং কৌশল। অনলাইন থেকে ইনকাম শুনতে যতটা সহজ মনে হয়, বাস্তবে অতটাই বিভ্রান্তিকর। তবে সঠিক মাধ্যম বেছে নিতে পারলে ইনকাম হবে। প্রতিটি কোম্পানির নিজস্ব অ্যাপস রয়েছে যেমনঃ- বিকাশ, দারাজ, নগদ এরকম। মানুষ যেন কোম্পানির বিজ্ঞাপন গুলো দেখে এজন্য কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত অ্যাপ তৈরি করে। ওই অ্যাপসগুলো থেকে অ্যাড দেখে ইনকামের সুযোগ করে দেয়। 

অ্যাড দেখে ইনকামের সুবিধা হলঃ-

  • হাতে থাকে স্মার্টফোন দিয়ে কাজ করা যায় 
  • কোন প্রকার টাকা বিনিয়োগ করতে হয় না
  • সহজ মাধ্যমে পেমেন্ট উত্তোলন করা যায় 

 কোম্পানিগুলো প্রতিটি এড দেখার জন্য ১০ থেকে ৩০ পয়সা দিয়ে থাকে। এভাবে আপনাকে দিনে ২৫ - ৩০ টা এড দেখতে হবে। যেসকল এপস গুলো থেকে ইনকাম হচ্ছে সেগুলো হলোঃ- 

  • Earn Money Apps 
  • Freecash: Earn Money & Rewards
  • SlideJoy
  • Cash Apps
  • Earn Easy
  • Ad Wallets
  • Cash Tube
  • Paidwork: Make Money

গুগল প্লে স্টোর ব্যতীত, অন্য কোন মাধ্যম থেকে অ্যাপস ডাউনলোড করবেন না। কেননা অ্যাপসগুলো স্ক্যাম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অ্যাপস ইনস্টল করার পূর্বে অবশ্যই রেটিং, রিভিউ দেখে নিবেন। বিশ্বাসযোগ্য মনে হলে তবে ওই অ্যাপসে এ কাজ করবেন। একই সাথে ইনকাম বৃদ্ধির জন্য একাধিক বিশ্বস্ত অ্যাপস নিয়ে আপনি কাজ করতে পারবেন। চলুন তাহলে নিম্নোক্ত এপস গুলো সম্পর্কে ধারণা নেয়া যাকঃ-

Ad Walletsঃ- বিজ্ঞাপন দেখে টাকা ইনকামের জন্য আপনারা এই অ্যাপস টি ব্যবহার করতে পারবেন। বিজ্ঞাপন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় কিনা এ নিয়ে অনেকে সন্দেহ পোষণ করে। সঠিক অ্যাপসে কাজ করে বিজ্ঞাপন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এই বিজ্ঞাপন গুলো ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড লম্বা হয়ে থাকে। প্রতিটি বিজ্ঞাপনের জন্য ১০ থেকে ৩০ পয়সা দেয়া হয়। এই অ্যাপসে কাজ করলে বোনাস পাওয়া যায়, এই অ্যাপটি রেফার করে ইনকামের সুযোগ রয়েছে, আপনার উপার্জিত অর্থ বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। 

Cash Appsঃ- এ্যাড দেখে টাকা ইনকামের আরোও জনপ্রিয় অ্যাপ অ্যাপস আছে এটি। আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোন দিয়ে খুব সহজে আপনি এ কাজটি করতে পারবেন। ডেইলি থেকে ২ - ৩ ঘন্টা সময় দিলে মাস শেষে এখান থেকে একটি ভালো এমাউন্ট করা সম্ভব। প্রতিটি অ্যাড দেখার জন্য এপ্স কর্তৃপক্ষ ১০ থেকে ২০ পয়সা দিয়ে থাকে। তাছাড়া রেফার করে, রিভিউ দিয়ে, অ্যাপ ইন্সটল করে, ফিডব্যাক দিয়ে, ছোট ছোট ট্যাক্স সম্পূর্ণ করে ইনকাম করা যায়।  

Money Cash Appsঃ- এই অ্যাপ থেকে দিনে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে অ্যাপস থেকে টাকা ইনকামের এই সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন। এখান থেকে টাকা ইনকাম সম্পূর্ণ নিরাপদ, কোন প্রকার বিনিয়োগ করতে হয় না। এখানে ডেইলি ২৫ থেকে ৫০টি বিজ্ঞাপন দেখতে হয়। বিজ্ঞাপন গুলোর দৈর্ঘ্য ৫ থেকে ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাছাড়া এই অ্যাপসগুলো রেফার করেও বাড়তি ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। 

Earn Money Appsঃ- এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে সাইন ইন করতে হবে। এরপর আপনি বিভিন্ন ধরনের অ্যাড আপনার সামনে চলে আসবে। ঐ এড গুলো দেখে আপনাকে পয়েন্ট অর্জন করতে হবে, নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট জড়ো হলে  তা বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। প্রতিটি অ্যাড দেখার জন্য আপনাকে ২০ থেকে ৫০ পয়সা দিবে। দিনে আপনাকে ২০ থেকে ৩০ টি এড দেখতে হবে। 

যে সকল অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করা যায়

এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে যে সকল অ্যাপসে সার্ভে করে, ভিডিও দেখে, এড দেখে, কুইজ খেলে, রেফার করে ইনকাম করা যায়। এ সকল অ্যাপসে ছোট ছোট টাক্স কমপ্লিট করে পয়েন্ট অর্জন করতে হয়। নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট আপনার একাউন্টে জড়ো হলে বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। ঐ সকল অ্যাপস গুলোর তালিকাঃ-

  • Taka Income BD
  • Taka Income Pro
  • Bikash app
  • swagbucks
  • ysense
  • Earn Money App

এই সমস্ত অ্যাপসগুলোতে নিয়মিত কাজ করলে ডেইলি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়। এ সকল অ্যাপসগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে ইউটিউবে টিউটোরিয়াল দেখুন। 

নোটিশ - অ্যাপস ব্যবহারের নীতিমালা

অ্যাপস থেকে উপার্জিত অর্থ হালাল নাকি হারাম ? অ্যাপস গুলো বাস্তব নাকি ভূয়া  ? অ্যাপস ব্যবহারের পূর্বে কিভাবে সতর্কতা অবলম্বন করব এই সংশ্লিষ্ট যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

প্রতিটি অ্যাপস নিজ দায়িত্বে ব্যবহার করুন। কেননা, অ্যাপস গুলো প্রতিনিয়ত তাদের নীতিমালায় পরিবর্তন আনে। অ্যাপস থেকে টাকা ইনকামের পূর্বে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিবেন।

লেখকের মন্তব্য

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ এই পোস্টে আমরা প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। এই ধরণের  অনলাইন ইনকাম সংশ্লিষ্ট আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের সাইটে পাবলিশ করে থাকি।

এতক্ষণ ধৈর্য্য ধরে পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তীতে আলোচনা হবে ভিন্ন কোন পোস্ট নিয়ে । সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানে শেষ করছি। আমাদের সাথেই থাকুন। 09.09.25

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url