রিয়েল টাকা ইনকাম app & website ( বিস্তারিত গাইডলাইন )
রিয়েল টাকা ইনকাম app সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি পড়ুন। অনলাইনে সার্চ করে রিয়েল টাকা ইনকাম করা যায় এমন অ্যাপস আপনারা খোঁজা খুঁজি করেন। অনলাইনে টাকা ইনকামের অনেক অ্যাপস থাকলেও সব গুলো অ্যাপস থেকে বাস্তবে টাকা পাওয়া যায় না। এ আর্টিকেলটি শেষ অব্দি পড়লে রিয়েল টাকা ইনকাম app সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অনলাইনে অ্যাপ থেকে ইনকামের পূর্বে আমাদের সর্তকতা অবলম্বন করা দরকার। অনলাইনে সবগুলো অ্যাপস রিয়েল নয়। অনলাইন থেকে অনেকের টাকা ইনকাম করছে, আবার অনেকের টাকা ইনকাম করতে গিয়ে প্রতারণার শিকার হচ্ছে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে রিয়েল টাকা ইনকাম app সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ- রিয়েল টাকা ইনকাম app
- ভূমিকা
- রিয়েল টাকা ইনকাম app
- রিয়েল ইনকাম সাইট
- মাইক্রো টাস্ক করে রিয়েল ইনকাম সাইট
- রিয়েল টাকা ইনকাম করার ফ্রিল্যান্সিং কাজ
- ফ্রি টাকা ইনকাম অ্যাপস
- নোটিশ - রিয়েল টাকা ইনকাম app
- লেখকের মন্তব্য
ভূমিকা
হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে প্রযুক্তি সুবিধা কাজে লাগিয়ে আজকাল অনলাইন থেকে ইনকাম করা যাচ্ছে। অনলাইনে এমন অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলো বাস্তবে ইনকাম করা যায়, আবার অনেক অ্যাপস রয়েছে যা ভুয়া। অনলাইনে এপ্স ব্যবহার করে ইনকামের পূর্বে বিশ্বস্ততা, নির্ভরযোগ্যতা যাচাই করা জরুরী। অ্যাপস থেকে ইনকামের সুবিধা হল ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করা যায়।
অ্যাপস থেকে বিভিন্নভাবে ইনকাম করা যায় যেমনঃ- ভিডিও দেখে, সার্ভে করে, অ্যাড দেখে, রেফার করে, একাউন্ট খুলে, গেম খেলে, ফিডব্যাক দিয়ে নানান ভাবে অ্যাপ থেকে ইনকাম করা যায়। আপনার কাছে যদি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে আপনি এর সুবিধা কাজে লাগাতে পারেন। এই ছোট ছোট কাজগুলো করে আপনি অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইন্টারনেট দুনিয়ায় সকলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাই।
রিয়েল টাকা ইনকাম app
অ্যাপস ব্যবহার করে টাকা ইনকামের পূর্বে আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। অনেকগুলো অ্যাপস চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করে। এরপর তারা টাকা বিনিয়োগ করতে বলে, এভাবে অ্যাপস এর টাকা বিনিয়োগ করতে গিয়ে ইনকাম এর পরিবর্তে লোকসান গুনতে হয়। তাছাড়া আরো অন্যান্য অ্যাপস রয়েছে যেগুলো ব্যবহারকারীদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়ে ঠিকমতো পেমেন্ট করে না, অনেক অ্যাপস ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে নেয়। এজন্য আমাদের সঠিক, বিশ্বস্ত অ্যাপস নির্বাচন করতে হবে। এই আর্টিকেলে অনলাইন থেকে রিসার্চ করে কিছু বিশ্বস্ত এপ্স আমরা নির্বাচন করেছি, সেগুলো হলোঃ-
Swagbucksঃ- এটা একটি জনপ্রিয় রিয়াল অ্যাপ। যা ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ করে দেয়। এই অ্যাপস থেকে ব্যবহারকারীরা সার্ভে করে, গেম খেলে, অ্যাড দেখে, অনলাইন শপিং, ভিডিও দেখে এর মাধ্যমে পয়েন্ট কালেক্ট করতে পারে। প্রতিটি ছোট ছোট কাজের বিনিময়ে ব্যবহারকারীদের পয়েন্ট দেয়া হয়।
নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট অ্যাকাউন্টের জড়ো হলে গিফট কার্ড, পেপাল এর মাধ্যমে ক্যাশ আউট করতে পারবেন। এটা গোটা বিশ্ব-ব্যাপী জনপ্রিয় আর্নিং অ্যাপ্স। যারা পার্ট টাইম জব খুঁজছেন তারা এই অ্যাপস এ কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। এজন্য আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি ইনস্টল করে সাইন ইন করে একাউন্ট খুলতে হবে।
YouTubeঃ- ইউটিউবে ভিডিও দেখে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল। আমরা ইউটিউবে ভিডিও দেখি শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য। কিন্তু এই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে নিজের তৈরিকৃত ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়। আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে এটা আপনার ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
আরো পড়ুনঃ- সেরা ৩০+ নিরাপদ উপায়ে এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিন
আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করবেন ১ হাজার সাবস্ক্রাইব এবং ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম হলে অ্যাড মনিটাইজেশন চালুর মাধ্যমে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যত বেশি ভিজিটর আসবে তত বেশি ইনকাম হবে। এখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করতে পারেন যেমনঃ- শিক্ষামূলক, বিনোদনমূলক, নিউজ, কারিগরি কাজের ভিডিও ইত্যাদি।
ySenseঃ- এই অ্যাপসে সহজ সহজ কাজ করে ইনকাম করা যায়। এটি একটি বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম। যেখানে রেফার করে, কুইজ খেলে, সার্ভে করে, ছোট ছোট টাস্ক সম্পূর্ণ করে ইনকাম করতে হয়। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই প্লাটফর্মের সাথে জড়িত। এই অ্যাপসে কাজ করে দৈনিক ৩০০ ৪০০ টাকা ইনকাম করা যায়। যারা পার্ট টাইম জব বা ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তারা এই অ্যাপসে কাজ করতে পারবেন। এই অ্যাপস থেকে উপার্জিত অর্থ পেপাল বা গিফট কার্ডের মাধ্যমে উত্তোলন করতে হয়।
Fiverrঃ- এটা একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস। ফ্রিল্যান্সিং জগতে যত ধরনের কাজ রয়েছে সব ধরনের কাজের চাহিদা এ মার্কেটপ্লেস রয়েছে। এজন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং যেকোনো কাজ শিখতে হবে। যেমনঃ- আর্টিকেল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের যেকোনো একটি কাজে দক্ষ হলে এ মার্কেটপ্লেস এ আপনি কাজ করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ- সেরা ৩০+ গেম খেলে টাকা আয় app দেখে নিন
এজন্য আপনাকে কোন ইনস্টিটিউট থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে হবে। সকল সফল ফ্রিলেন্সার এ মার্কেটপ্লেস এ কাজ করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। এজন্য আপনাকে এই ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নিজ কাজের যোগ্যতা অনুযায়ী প্রোফাইল ক্রিয়েট করতে হবে এবং গিগ তৈরি করতে হবে। buyer রা আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী আপনাকে কাজ দিবে। এখানে আপনার রেটিং স্কোর যত বাড়বে তত আপনার জনপ্রিয়তা বাড়বে এবং কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। এজন্য আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করে বায়ারদের সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে।
Meeshoঃ- এটা একটি বিজনেস প্লাটফর্ম। আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করার কথা ভাবেন তাহলে এ প্লাটফর্মে আপনার জন্য। এখানে বিনিয়োগ ছাড়া আপনি ব্যবসা করতে পারবেন। ধরুন, এই অ্যাপে একটি ঘড়ির দাম ৪০০ টাকা। আপনি ঘড়ির দাম নির্ধারণ করলেন ৫০০ টাকা। ঘড়িটি যখন বিক্রি হবে তখন অ্যাপস কর্তৃপক্ষ ৪০০ টাকা কেটে নিয়ে, বাড়তি ১০০ টাকা আপনাকে দিয়ে দিবে এইভাবে এপ্স থেকে আপনি ব্যবসা করতে পারবেন। এই অ্যাপসে বিভিন্ন ধরনের প্রডাক্ট কেনাবেচা করা যায়।
আরো পড়ুনঃ- টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ
তাছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অ্যাপসের প্রোডাক্টের লিংক শেয়ার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারেন। এখানে নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর লিংক শেয়ার করবেন, কোনো ব্যক্তি যদি উক্ত লিংকে ক্লিক করে প্রোডাক্ট ক্রয় করে তাহলে আপনি কমিশন পাবেন।
Shutterstockঃ- আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন তাহলে এই প্লাটফর্মটা আপনার জন্য। এখানে আপনার তোলা বিভিন্ন ধরনের ছবি ( প্রাকৃতিক দৃশ্য, চিড়িয়াখানা, পাখি উড়ার দৃশ্য ) এই ওয়েবসাইটে আপলোড করতে পারবেন। যখন কেউ আপনার তোলা ছবি ক্রয় করবে তখন আপনি কমিশন পাবেন। আপনার উপার্জিত অর্থের একটি অংশ ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ কেটে রাখবে।
আরো পড়ুনঃ- ফ্রি কুইজ খেলে টাকা ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট নিন এখনই
এজন্য আপনার ছবির মান হতে হবে উন্নত। যাতে করে মানুষ আকৃষ্ট হয়। আপনি যত ভালো ছবি তুলবেন তত বেশি ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন। এজন্য এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনাকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। এরপর ইচ্ছামতোর ছবি তুলে এই ওয়েবসাইটে আপলোড করে আনলিমিটেড ইনকাম করতে পারেন। আপনার ফোনের ক্যামেরা যদি ভাল মানের হয় তাহলে ফোনে তোলা ছবি বিক্রি করে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
Instagramঃ- অনলাইন থেকে ইনকামের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল Instagram. কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ইনফ্লুয়েঞ্জার, উদ্যোক্তাদের অর্থ ইনকামের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে এই প্ল্যাটফর্মটি। এখানে তারা স্পন্সরশিপ, ব্রান্ড প্রমোটার হিসেবে কাজ করে ইনকাম করতে পারে। এই প্ল্যাটফর্মে ফলোয়ার সংখ্যা বেশি হলে তবেই এই কাজগুলো করা যায়।
এজন্য আপনাকে ভালো মানের কনটেন্ট তৈরির প্রতি জোর দিতে হবে, অডিয়েন্সদের রুচি বোঝার চেষ্টা করতে হবে। বিভিন্ন কোম্পানির পন্য বা সার্ভিসের প্রমোশন চালিয়ে এখান থেকে ইনকাম করতে হয়, যাকে আমরা বলি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। তাছাড়া আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্যবসা থাকে আর ইনস্টাগ্রামে যদি আপনার ফলোয়ার সংখ্যা অধিক থাকে তাহলে এই প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে ব্যবসা বৃদ্ধি করতে পারবেন।
CashBossঃ- এটি একটি Reward অ্যাপ। এই অ্যাপসের মাধ্যমে রেফার করে, অ্যাপ ইন্সটল করে, অ্যাকাউন্ট খুলে, অফার কমপ্লিট করে ব্যবহারকারীরা পয়েন্ট আর্ন করতে পারে। যা পরবর্তীতে অনলাইন পেমেন্ট মেথডের মাধ্যমে উত্তোলণ করতে পারবে। এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে সাইন ইন করলেই পয়েন্ট দেওয়া হয়।
আরো পড়ুনঃ- লুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2025 জেনে নিন
এই অ্যাপটির সব থেকে বড় সুবিধা হল রেফার করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। আপনি এই অ্যাপটির লিঙ্ক আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। তারা যদি অ্যাপটি ডাউনলোড করে রেজিস্ট্রেশন করে বিনিময়ে আপনি কমিশন পাবেন। এই অ্যাপ থেকে উপার্জিত অর্থ সহজে উত্তোলন করা যায়।
Freecash Appঃ- সহজ সহজ কাজ করে ইনকাম করার সেরা GPT প্লাটফর্ম। এখানে ভিডিও দেখে, অ্যাপ ডাউনলোড করে, সার্ভে করে, অফার কমপ্লিট করে, রেফার ইনকাম করা যায়। এখানে আপনাকে কাজের বিনিময় পয়েন্ট কালেক্ট করতে হবে। যা পরবর্তীতে পেপাল, গিফট কার্ড, ক্রিপ্টো-কারেন্সি এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
এখানে সব থেকে জনপ্রিয় কাজ হলো সার্ভে করে ইনকাম। এখানে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পন্য বা সার্ভিস সম্পর্কে মতামত গ্রহণের জন্য সার্ভে করিয়ে থাকে। তাছাড়া, আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট এই অ্যাপসটি রেফার করে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন।
LinkedInঃ- অনলাইনে ইনকাম করার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল LinkedIn. আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী অথবা ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে LinkedIn এর মাধ্যমে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারবেন এবং অনলাইনে ভালো একটি ক্যারিয়ার ডেভেলপ করতে পারবেন। এই অ্যাপসটি চাকরি জগতে নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি করছে।
আরো পড়ুনঃ- ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট
LinkedIn এর মাধ্যমে অনেক বড় বড় কোম্পানি কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। তাছাড়া এখানে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে, কনটেন্ট তৈরি করে, অ্যাফিলেট মার্কেটিং করে ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ খুব ভালো পারেন তাহলে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ক্লাইন্টের আকৃষ্ট করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে নিত্য-নতুন ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে হবে। এই লিংকডিন থেকে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
Bloggerঃ- আর্টিকেল রাইটিং এর জনপ্রিয় প্লাটফর্ম। ফ্রিল্যান্সিং জগতে সব থেকে সহজ একটি কাজ। মোবাইলের মাধ্যমেও আপনি এ কাজটি করতে পারবেন। ব্লগিং করতে ডোমেইন, হোস্টিং, থিম কিনতে হয়। আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে নিয়মিত কনটেন্ট লিখে গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রোভ করিয়ে নিয়ে আনলিমিটেড উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যে ভাষা জানেন সে ভাষায় কনটেন্ট লিখে উপার্জন করতে পারবেন।
তবে ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখলে সেটার চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য অবশ্যই আপনাকে ভালো মানের তথ্যবহুল কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে। যাতে পাঠকরা যাবতীয় তথ্য আপনার ব্লগ আপনার ওয়েবসাইট থেকে নিতে পারে। ভিজিটর হচ্ছে ওয়েবসাইটের প্রাণ। যখন আপনার ওয়েবসাইটে ১০০+ ভিজিটর আসবে তখন গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রোভ করিয়ে নিয়ে বাংলাদেশে বসে ডলার ইনকাম করতে সক্ষম হবেন ।
আরো পড়ুনঃ- সেরা ৪০+ বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট দেখে নিন
অনেকে বাংলাদেশে বসে ব্লগার ওয়েবসাইট খুলে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। তাছাড়া একটি ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে গুগল এডসেন্সের পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে, ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস প্রদান করে, পণ্য বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হবে। যাতে করে পোস্টটি গুগলে রেঙ্ক করে।
Gooogle Payঃ- Google Pay বলতে আমরা ডিজিটাল পেমেন্ট মেথডকে বুঝে থাকি। এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে বিভিন্ন ভাবে টাকা ইনকাম করা যায় যেমনঃ- রেফার করে, বিভিন্ন অফার সম্পন্ন করে, ক্যাশব্যাক এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। মূলত রেফার করে ইনকাম Google Pay অ্যাপ এর দারুন একটা মাধ্যম। এই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যায়।
Sweet Bitcoin Appঃ- এটা রিওয়ার্ড ভিত্তিক জনপ্রিয় আর্নিং প্লাটফর্ম। এখানে গেম খেলে, ভিডিও দেখে, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে রি-ওয়ার্ড হিসেবে বিটকয়েন আর্নিং করতে পারবেন। এই অ্যাপসে সব থেকে বড় আকর্ষণ হল ছোট ছোট কাজ করে বোনাস পাওয়া যায়। তাছাড়া রেফার করেও এই অ্যাপস থেকে ইনকাম করা যায়।
আরো পড়ুনঃ- সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট থেকে আয় করুন আনলিমিটেড
আপনি এই অ্যাপসটি বন্ধুদের নিকট রেফার করে বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন। এখান থেকে উপার্জিত বিটকয়েন সরাসরি ক্রিপ্টো ওয়ালেটে মাধ্যমে তোলা যায়। তবে এখান থেকে ইনকাম সামান্য হলেও, দৈনিক পর্যাপ্ত সময় দিলে একটি ভালো ইনকাম জেনারেট করা সম্ভব। যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তারা এ বিটকয়েন অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারেন।
Workup Job Appঃ- এটি একটি বাংলাদেশী অ্যাপ। এই অ্যাপসে মোবাইল দিয়ে ছোট ছোট কাজ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় যেমনঃ- অ্যাড দেখে, ভিডিও দেখে, সাবস্ক্রাইব করে, ওয়েবসাইট ভিজিট করে ইনকাম করতে পারবেন। যেহেতু এটা বাংলাদেশি অ্যাপ আপনার উপার্জিত অর্থ বিকাশের মাধ্যমে ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
Moneyfi – Money earning appsঃ- এখানে আপনি ফ্রি কাজ করে ডলার আর্নিং করতে পারবেন। আপনার উপার্জিত অর্থ paypal, গিফট কার্ড এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। এখানে ফ্রি লটারি খেলো ইনকাম করা যায়। তাছাড়া এই apps টি বন্ধুদের নিকট রেফার করে প্যাসিভ ইনকামের সুযোগ রয়েছে।
eQuiz: Earn Cash & Rewardsঃ- নাম শুনে এতক্ষণে বুঝে গেছেন এটা কুইজ খেলে করার অ্যাপ। আপনারা যারা কুইজ খেলতে পছন্দ করেন তাদের জন্য এই অ্যাপটি সেরা। এখানে ফ্রিতে কুইজ খেলে ইনকাম করা যায়। প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
আরো পড়ুনঃ- বাবুল গেম খেলে টাকা ইনকাম শুরু করে দেন আজ থেকে
তাছাড়া এই অ্যাপটি বন্ধুদের নিকট রেফার করে আকর্ষণীয় বোনাস পাওয়া যায়। পাশাপাশি এখানে ছোট ছোট গেম খেলো ইনকাম করার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। এখানে আপনাকে গেম খেলে পয়েন্ট কালেক্ট করতে হবে। পরবর্তীতে সেগুলো এক্সচেঞ্জ করে ডলারে কনভার্ট করতে পারবেন। একাউন্টে ৩০টি কয়েন জড়ো হলে ১০ টাকা পাবেন। এই অ্যাপসে পর্যাপ্ত সময় দিলে দৈনিক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব।
Taka Incomeঃ- এখানে কুইজ খেলে, গেম খেলে, ভিডিও দেখে, এড দেখে, অন্যান্য ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করে, নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট সংগ্রহ করা যায়। যদিও এই অ্যাপস থেকে ইনকাম কম হয়, দৈনিক পর্যাপ্ত সময় দিলে এবং একাধিক অ্যাপস নিয়ে কাজ করলে ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব।
Spin To Win – Cash & Rechargeঃ- এখানে আপনাকে স্পিন করে বা হুল ঘুরিয়ে পয়েন্ট কালেক্ট করতে হবে। নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট অ্যাকাউন্টে জড়ো হলে তবে আপনি তা ক্যাশ আউট করতে পারবেন। মূলত এটা এক ধরনের লটারির মত। এই অ্যাপসে কাজ করতে হলে গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপস টা ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিবেন। এরপর কাজ শুরু করে দিবেন।
রিয়েল ইনকাম সাইট
রিয়েল টাকা ইনকাম করা যায় এমন অনেকগুলো সাইট রয়েছে। যেখানে আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আনলিমিটেড ইনকাম করতে পারবেন। বিদেশের সাইটগুলোতে কাজ করলে ডলার ইনকাম করা যায়। এখন ১ ডলার = ১২০ টাকা। আপনারা যারা বিদেশি সাইটে কাজ করে ইনকামের কথা ভাবছেন তাদের জন্য ডলার ইনকাম একটি বড় সুবিধা। বাংলাদেশের মুদ্রা বাজার ডলারের মান অনেক বড়। এজন্য আপনাকে বিশ্বস্ত সাইট নির্বাচন করতে হবে। বিশ্বস্ত রিয়েল ইনকাম সাইটগুলো নিম্নরূপঃ-
Upworkঃ- এটা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং জগতে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। যেখানে SEO করে, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করে, কনটেন্ট লিখে, ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়। এখানে ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে কাজ সংগ্রহ করতে হয়। যেখানে ঘন্টা অনুযায়ী চুক্তিভিত্তিক কাজ সম্পাদন করতে পারেন। এজন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন না কোন কাজে দক্ষ হতে হবে।
Toptalঃ- যারা ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন তাদের জন্য এ প্লাটফর্মটি সেরা। এখানে ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকে ইন্টারনেটের সাহায্যে ঘরে বসে এ প্লাটফর্ম থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করছে।
Fiverrঃ- ফ্রিল্যান্সিং জগতে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হলো ফাইবার। এমন কোন কাজ নেই যা ফাইবার মার্কেটপ্লেসে পাওয়া যায় না। এখানে ডাটা এন্ট্রি, কনটেন্ট রাইটিং, SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও এডিটিং এই কাজগুলো করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষ হতে হবে। এই মার্কেটপ্লাসে ক্লায়েন্টের সন্তুষ্টি মুখ্য উদ্দেশ্য । ক্লায়েন্ট যদি আপনার উপর খুশি থাকে তাহলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আরো বেড়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ- ডিপোজিট ছাড়া গেম খেলে ইনকাম করুন এক ঝলকে
PeoplePerHourঃ- ঘন্টা ভিত্তিক কাজ করে ডলার ইনকামের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল এটি। এখানে কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এখানে আপনি ক্লায়েন্টের সাথে চুক্তি অনুযায়ী ঘন্টার ভিত্তিক কাজ করতে পারবেন। যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ে স্কিল থাকে তাহলে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে না। সহজে আপনি কাজ পেয়ে যাবেন।
Freelancer.comঃ- এই সাইটে প্রচুর কাজ রয়েছে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে এ সাইটটি আপনার জন্য। এখানে ক্লায়েন্টরা কাজের জন্য প্রতিনিয়ত পোস্ট করে থাকে। এখানে কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এখানে কাজ পাওয়ার জন্য বিড করতে হবে। মানে, কত কম দামে কত ভালো সার্ভিস দেওয়া যায় এ প্রতিযোগিতা করতে হবে।
মাইক্রো টাস্ক করে রিয়েল ইনকাম সাইট
এই আঁটিকেলে আমি এখন আপনাদের এমন কয়েকটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো যেখানে ছোট ছোট কাজ করে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। এ সাইটগুলো ব্যবহারকারীদের বাস্তবে পেমেন্ট করে থাকে।আপনারা যারা ছোট ছোট কাজ করে ইনকামের কথা ভাবছেন তাদের জন্য এই সাইটগুলো খুবই জনপ্রিয় হবে। মাইক্রো টাস্ক করে রিয়েল ইনকাম সাইট গুলো হলঃ-
Clickworkerঃ- আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে এই সাইটে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন যেমনঃ- অ্যাড দেখে, ভিডিও দেখে, ট্রান্সলেশন করে, ওয়েবসাইট ভিজিট করে, সাবস্ক্রাইব করে ইত্যাদি। এই সাইটটি ব্যবহারকারীদের বাস্তবে কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর পেমেন্ট করে থাকে। আপনি যদি ছোট ছোট কাজ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে এই সাইটটা আপনার জন্য সেরা।
আরো পড়ুনঃ- কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করুন এই সকল App & Website থেকে
SwagBucksঃ- লক্ষ লক্ষ মানুষ এই সাইটের সাথে সম্পৃক্ত। যেখানে সার্ভে করে, গেম খেলে, রেফার করে ভালো পরিমাণের টাকা উপার্জন করা যায়। যারা কুইজ খেলে ইনকাম করতে চান তাদের জন্য এই সাইটটি সেরা। এই সাইটে অ্যাকাউন্ট খুললে ৫ ডলার বোনাস পাওয়া যায়।
Amazon Mechanical Turkঃ- এটিও একটি মাইক্রোসফট প্ল্যাটফর্ম। যেখানে ডাটা এন্ট্রি করে, লাইক/ কমেন্ট/ সাবস্ক্রাইব করে, ফরম পূরণ করে ইনকাম করা যায়। আপনারা যারা ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করতে চান তারা এই সাইটে কাজ শুরু করতে পারেন।
Mode Mobile: Make Moneyঃ- এখানে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে এই অ্যাপস টি ডাউনলোড করে একাউন্ট খুলে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন। এই অ্যাপসে আপনার ইনকামের টাকা পেপাল, গিফট কার্ডের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। এখানে আপনি অ্যাড দেখে, ভিডিও দেখে, গেম খেলে, কুইজ খেলে ইনকাম করতে পারবেন।
রিয়েল টাকা ইনকাম করার ফ্রিল্যান্সিং কাজ
ফ্রিল্যান্সিংয়ে টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের এমন কতগুলো ফ্রিল্যান্সিং কাজ সম্পর্কে জানাবো যেখান থেকে বাস্তবে টাকা ইনকাম করা যায়, বর্তমানে মার্কেটপ্লেস অনুযায়ী সেগুলোর চাহিদা অনেক। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকামের কথা ভাবছেন তারা নিম্নোক্ত এ সকল কাজগুলো করুন। যেখানে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে বাস্তবে ইনকাম করতে পারবেন। সেগুলো হলোঃ-
আরো পড়ুনঃ- গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2025 - মিস করা যাবে না
- নিজের ওয়েবসাইটে ব্লগিং করে ইনকাম।
- অন্যের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখে ইনকাম।
- ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করে ইনকাম
- গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
- ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম
- ইউটিউবিং করে ইনকাম
- ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম
- ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকাম
- ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করে ইনকাম
এই সকল কাজ করে ইনকাম করতে হলে আপনাকে দক্ষ হতে হবে। অনলাইন এবং অফলাইন মার্কেটপ্লেসে এই সমস্ত কাজের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং জগতে একবার প্রতিষ্ঠিত হয়ে যান তাহলে আপনাকে অর্থের জন্য আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। এ সেক্টর গুলো থেকে কাজ করে আপনি অনায়াসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সুতরাং, শিক্ষিত বেকার যুবক তারা ফ্রিল্যান্সিং এ সেক্টরগুলো থেকে কাজ করে আনলিমিটেড উপার্জন করতে পারবেন।
ফ্রি টাকা ইনকাম অ্যাপস
অনলাইনে অনেকগুলো অ্যাপস রয়েছে যেখানে টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম করতে হয়। আপনি যদি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে চান আপনাকে সঠিক অ্যাপস নির্বাচন করতে হবে। সব ধরনের অ্যাপস এ ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় না। আপনার হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় থাকে, আর আপনি যদি ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করতে চান তাহলে নিম্নোক্ত অ্যাপসগুলো থেকে ইনকাম করতে পারেনঃ-
- Make Money: Play & Cash
- Daily Taka
- Freecash: Earn Money & Rewards
- Paidwork: Make Money
- Swagbucks
এই অ্যাপসগুলো ব্যবহার করে দেব বাস্তবে পেমেন্ট করে থাকে। এখানে অ্যাড দেখে, ভিডিও দেখে, গেম খেলে, টাইপিং করে, সার্ভে করে, অ্যাপ ডাউনলোড করে, ছোট ছোট ট্যাক্স সম্পূর্ণ করে, কুইজ খেলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আশা করি কি অ্যাপ গুলো আপনাদের উপকারে আসবে।
নোটিশ - রিয়েল টাকা ইনকাম app
অনলাইন জগতে প্রতিটি অ্যাপস এর রয়েছে নিজস্ব সীমাবদ্ধতা। অ্যাপসগুলোর প্রতিবন্ধকতা জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন। তাছাড়া অনলাইনে অনেকগুলো অ্যাপস রয়েছে যা ভুয়া। কোন এপসগুলো রিয়েল আর কোন অ্যাপস গুলো ভুয়া, অ্যাপস ব্যবহারের পূর্বে কিভাবে সতর্ক থাকা দরকার তা জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
প্রতিটি অ্যাপস নিজ দায়িত্বে ব্যবহার করুন। কেননা, অ্যাপস গুলো প্রতিনিয়ত তাদের নীতিমালা পরিবর্তন করে। অবশ্যই অ্যাপস ব্যবহারের পূর্বে ফিডব্যাক, রিভিউ, রেটিং স্কোর যাচাই করে নিবেন।
লেখকের মন্তব্য
সম্মানিত পাঠক বৃন্দ এই আর্টিকেলে আমরা রিয়েল টাকা ইনকাম app নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটি পরে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। এরকম অনলাইন ইনকাম সম্পর্কিত পোস্ট আমরা আমাদের আর্টিকেলে প্রতিনিয়ত পাবলিশ করে থাকি।
এতক্ষণ ধৈর্য ধরে পোস্টটি উপভোগ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তীতে আলোচনা হবে অন্য কোন অনলাইন ইনকাম সম্পর্কিত পোস্ট নিয়ে। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানেই শেষ করছি, আমাদের সাথেই থাকুন। 30.09.25
আপনি পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url